দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করার উপায়


দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করার উপায় জানতে চান।আপনারা যদি স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়াতে চান, তাহলে আমার এই পরামর্শটি আপনাদের জন্য। আপনাদের আমি জানাবো যে কি করে ওজন বৃদ্ধি করা যায় আর কি কি নিয়ম আর কি কি পুষ্টি রয়েছে কোন খাবারে সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।


দ্রুত সময়ে কি করে ওজন বৃদ্ধি করবেন সেই সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। আর ওজন কম থাকলে শরীরে অনেক রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে আরো বিভিন্ন প্রকারের সমস্যা দেখা দেয়। তাই আপনারা এ বিষয়ে জানতে হলে পুরো পোস্টটি ভাল করে পড়বেন।

 পেজ সূচিপত্রঃ দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করার উপায়

দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করার উপায়

দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করার উপায় কেমন হওয়া উচিত তা আমাদের ভালোভাবে জানতে হবে। কারণ আমাদের শরীরে ওজন কমে গেলে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। শরীরের কোন রোগ ব্যাধি হয়েছে কিনা। কিন্তু আমাদের পুষ্টিকর খাবার পরিমাণ মতো খাওয়া হয়না বিধায় শরীরের ওজন কমে যায়। আমাদের এই জন্য স্বাস্থ্যকর খাবারগুলো খেতে হবে যাতে করে অল্প সময়ে ওজন বৃদ্ধি করা যায়।

এজন্য দরকার আমাদের দ্রুত ওজন বৃদ্ধি উপায় সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান। না জানলে যত চেষ্টা করি না কেন শরীরের বৃদ্ধি হবে না। স্বাভাবিক দিতে থেমে যাওয়ার পেছনে অনেক কারণ কাজ করে। আমরা প্রতিদিন উচ্চ ক্যালরি এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খায় না। এর কারণে আমাদের শরীরের বৃদ্ধি হয় না। আমরা শরীর বৃদ্ধির জন্য ফাস্টফুড বা চর্বি জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে কিন্তু এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাহলে চলুন জেনে আসি খাবার খেলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পাবে।

দ্রুত ওজন বৃদ্ধির পুষ্টিকর খাবারের তালিকা

ওজন বাড়ানোর জন্য শুধুমাত্র বেশি খাওয়ায় যথেষ্ট নয়।নিয়ম মেনে ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তাই চলুন জেনে আসি কিভাবে কখন কি খাবার খাব।

সকালের খাবারঃ খালি পেটে কিসমিস ভিজানো পানি / ১ গ্লাস দুধ /২ টা কলা /৫ টা বাদাম/  ডিম/ রুটি / বাটার ইত্যাদি।
দুপুরে খাবারঃ ভাত /ডাল /সবজি / মাছ/ মাংস ইত্যাদি
বিকালের খাবারঃকলা শেক / শুকনো ফল
রাতের খাবারঃ রুটি/  সবজি/ পনির / ১ গ্লাস দুধ / খেজুর ইত্যাদি
এইসব খাবার নিয়মিত খেলে আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে। তাই সব সময় চেষ্টা করবেন পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার।

ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে ওজন বাড়াবে

আমরা অনেকেই দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করি, এজন্য আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার খায় সঠিক পদ্ধতি ও পুষ্টির খাবার গ্রহণ করি না। আর আমরা দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য ফাস্টফুড ও চর্বি জাতীয় খাবার খেয়ে থাকি। দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য প্রথমত আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ঘরোয়া উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য প্রথমত আমাদের খাবারের তালিকা যে খাবারগুলি থাকবে সেগুলো হল-ডিম, মুরগির মাংস, দুধ, বাদাম, পনির, ছোট মাছ, বড় মাছ, ইত্যাদি খাবার আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

দ্বিতীয়ত ক্যালরি যুক্ত খাবার খেতে হবে যেমন ঘরের তৈরি পুষ্টিকর শেক বা স্মুদি খাবার খেতে পারেন। এটা শরীরের জন্য প্রয়োজনই পুষ্টি সহায়তা করে। তৃতীয়ত পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে এবংসুষম খাদ্য অভ্যাস গ্রহণ করতে হবে। এর ফলে  মোটা হওয়ার প্রক্রিয়া ও শরীরের গঠন ভালো হবে। ঘরোয়া উপায় গুলো নিয়মিত অনুষ্ঠান করলে দুটো ওজন বাড়ানো সম্ভব। আর স্বাস্থ্যসম্মত ওজন বৃদ্ধি চান তাহলে এই পদ্ধতি খুবই কার্যকর এই নিয়ম মেনে চলুন।

ওজন বাড়ানোর সহজ ও কার্যকর উপায়

১। দিনে ৫ থেকে ৬ বার খাওয়া
কম ওজনের ব্যক্তি একসাথে অনেক খেতে পারে না তাই দিনে তিন বেলার জায়গায় ৫-৬ বেলা অল্প অল্প করে খেতে পারে। এর ফলে শরীরের পর্যাপ্ত ক্যালরি পৌঁছাবে এবং হজমের সুবিধা হবে।
২। উচ্চ ক্যালোরি ও পুষ্টিকর খাবার
বেছে নিতে হবে যেগুলো উচ্চক্য ক্যালরি ও পুষ্টিগুনে ভরপুর যেমনঃ
  • ঘি,মাখন,বাদাম তেল
  • কলা ,আম,ছোলা,আলু,মিস্টি আলু
  • দুধ, ঘোল,ছানা,পনির
  • মুরগি মাংস ,মাছ,ডিম
  • বাদাম,কাজু,কিসমিস,কুমড়োর বিচি
  • লাল আটার রুটি,ওটস,ব্রাউন রাইচ
৩। প্রোটিন যুক্ত খাবার
ওজন বাড়াতে প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া খুবই প্রয়োজন। এটি পেশী তৈরি করতে সহায়তা করে। যেমনঃ
  • ডিম সিদ্ধ
  • মুরগির বুকের মাংস
  • ডাল, সয়াবিন, মুগ ডাল
  • দই, ছানা, পনির
  • প্রোটিন শেক ঘরে তৈরি
প্রতিদিন অন্তত ১.২-১.৫ গ্রাম প্রোটিন প্রতি কেজি ওজন অনুযায়ী খাওয়া দরকার
৪। পর্যাপ্ত পানি পান করা
খাওয়া আর  হজমের মধ্যে পানি একটি বড় ভূমিকা রাখে। কিন্তু খাওয়া ঠিক আগে বা মাঝখানে বেশি পানি খেলে পেট ভরে যায়। তাই খাবারের ৩০ মিনিট পর পানি খাওয়া ভালো।
৫। ব্যায়াম করা
ওজন বাড়ানোর জন্য ব্যায়াম করা দরকার। তবে কার্ডিও নয় , হালকা ওজন তোলা, যোগ ব্যায়াম ও বডি ওয়েট এক্সারসাইজ করুন যেমনঃ
  • পুশ আপ
  • স্কোয়াট
  • প্লাস্ক
  • স্ট্রেচিং
এর ফলে পেশি বাড়ে ও খিদের চাহিদা বাড়ে এবং  খাবার ভালো মতো হজম হয়।
৬। ঘুম ঠিক রাখুন
ওজন বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন কে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো অত্যন্ত প্রয়োজন। ঘুম কম হলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং শরীর দুর্বল হয়ে যায়।
৭। হেলদি স্ন্যাকস 
অনেকেই খাবারের মাঝে কিছু খেতে চায়। তখন চিজ বা চকলেট না খেয়ে নিজে খেলে খাবার খেতে পারে যেমনঃ
  • ছোলার চাট
  • কলা বা আম শেক
  • বাদাম ও কিসমিস
  • পিনাট বাটার স্যান্ডউইচ
  • হোম মেড গ্রানোলা বার
৮। খাবার রুটিন ঠিক রাখুন
নিয়মিত খাওয়া না হলে শরীরের ক্যালরি জমাতে পারবেন না। তাই সকালে উঠে দুইটির মধ্যে ব্রেকফাস্ট, ও তারপর তিন ঘন্টার পর পর খাবার খাওয়া অভ্যাস করুন।
৯। হজম ভালো রাখতে কিছু ঘরোয়া টিপস
  • সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানি ও লেবুর রস পান করুন
  • বিটনুন ও জিরা গুরা দিয়ে দই খান
  • অল্প আদা চিবিয়ে খান
১০। যে অভ্যাসগুলো ওজন বাড়াতে বাধা দেয়ঃ
  • খাবার ভাত দেওয়া বা এক বেলা না খাওয়া
  • অনেক পরিমাণে চা কফি খাওয়া
  • ফাস্টফুট খাওয়া
  • অতিরিক্ত মানসিক চাপ
  • খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে পড়া
নিয়ম মেনে পরিমান মত আবার খেলে ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। ও শরীরের বিকাশ গঠনে সহায়তা করবে।

প্রাকৃতিক ও নিরাপদ উপায় ওজন বাড়ানো

কম ওজন থাকলে অনেক রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় আসলে দুর্বলতা আসে আর ঠিকমতো পুষ্টি পাওয়া যায় না তাই ওজন বাড়াতে ঠিকমত শরীরের শক্তি বাড়তে বেশি মজবুত করতেও স্বাভাবিক শাস্তি ভালো রাখতে ঘরোয়াভাবে প্রাকৃতিক খাবার খাওয়া খুবই দরকার। ও নিরাপদ নিয়ম অনুসারে খাবার খাওয়া খুবই প্রয়োজন। এতে করে শরীরের বিকাশ ঘটে।

প্রাকৃতিক ও নিরাপদ উপায়ে ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন পুষ্টিকর ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেতে হবে। আর চর্বিযুক্ত ফাস্টফুড খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এতে করে শরীরকে দুর্বল করে। তাই সকালের দরকার নিয়ম মেনে খাবার খাওয়া আর প্রাকৃতিক ও নিরাপদ খাবার খাওয়া। এতে ওজন বৃদ্ধি পাবে।
ক্যালরি গ্রহণ বাড়াতে বাদামের চাল, মিষ্টি আলু এবং পাউর্টি জাতীয় কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। শৈলচর্চা ব্যায়াম ওজন বৃদ্ধি প্রক্রিয়াকে আরো কার্যকর করে। হালকা ওজন উত্তোলন বা পেশির গঠন বাড়ায়।তবে পযাপ্ত পরিমানে ঘুমাতে হবে।এ পদ্ধতিগুলো দূরত্ব মেনে চললে শরীর সুস্থ থাকবে এবং ওজন বাড়াতে  সাহায্য করবে।

দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য  স্বাস্থ্যকর খাবার

দ্রুত ওজন বাড়ানোর অনেকের ইচ্ছা বিশেষ করে তারা ওজন বাড়ানোর জন্য চর্বি জাতীয় ও ফাস্ট ফুড খাবার খেয়ে ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এর ফলে শরীরের ওজন বাড়ার পরিবর্তে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। তাই দ্রুত মারার জন্য বাট সম্পর্কে  সচেতন হওয়া উচিত। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। এর জন্য দরকার প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া এগুলোতে দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
ওজন বাড়াতে ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে হবে কারণ শরীরে শক্তি যোগায় এবং দ্রুত ওজন বাড়ানোর  সহায়তা করে । খাবারের তালিকায় ভাত ,রুটি্শা‌কসবজি ,ফল, মাছ ,ডিম এগুলো রাখা খুবই প্রয়োজন। শুধু খাবার খেলে হবে না নিয়মিত ভালো ভাবে ঘুমাও শরীরচর্চা করলে শরীর স্বাস্থ্য বজায় রেখে এবংওজন বৃদ্ধি হওয়ার প্রক্রিয়া অনেক বেশি সহজ করে তোলে।
দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য জাঙ্ক ফুড এড়ানো অবশ্যই জরুরি কারণ তার শরীরে নানার ক্ষতি হতে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত জটিলতা বাড়ায়। পর্যাপ্ত পানি পান এবং সুষম খাদ্য বজায় রেখে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া হলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি হবে। তাদের খাবারগুলি খাদ্য তালিকা।

ওজন বাড়ানোর জন্য ব্যায়াম

ওজন বাড়ানোর জন্য শুধু খাবার খেলেই হবে না, তার সাথে প্রয়োজন সোহেলকে ফিট রাখা আর দ্রুত সময়ে ওজন বাড়ানো বা কমানোর জন্য ব্যায়াম শরীরের পক্ষে হতে প্রয়োজন। থাকে না তার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বৃদ্ধি করে। প্রত্যেকটি মানুষ সকাল ও বিকেল যদি ব্যায়াম করে থাকে তাহলে খুব অল্প সময় শরীলকে ঠিক রাখতে পারবে। দ্রুত সময় ওজন বৃদ্ধির জন্য ব্যায়াম করাটা খুবই জরুরী।
ব্যায়াম করার মাধ্যমে মানুষের ওজন বৃদ্ধি করতে পারে একজন রোগাটে মানুষ যদি প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারে বা জিম করে থাকে তাহলে সে কয়েক মাসের মধ্যে তার ওজন বৃদ্ধি করতে পারবে।
আবার ব্যায়াম করার পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ওজন বৃদ্ধির জন্য খাবার এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুবই প্রয়োজন।

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বৃদ্ধির উপায়

ওজন বৃদ্ধির অনেকেই স্ত্রীর জন্য কঠিন চালান হলেও সঠিক পদ্ধতি মেনে চলে স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়ানো সম্ভব। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওজন বাড়ানোর জন্য বেশি খাবার খাওয়া ব্যায়াম খুবই জরুরি। দ্রুত ওজন বারাতে অস্বাস্থ্যকর খাবার যেমন পাসপোর্ট বা অতিরিক্ত মিষ্টি ও তেল জাতীয় খাবার কখনোই খাওয়া যাবেনা। কারণ এতে শরীরে অপ্রয়োজনে ফ্যাট জমে যা ভবিষ্যতে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার জন্য ধৈর্য্য করে সুসম্ম খাদ্য ও নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম  করতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ওজন বৃদ্ধির অন্যতম চাবিকাঠি। ডিম ,মুরগির মাংস , মা্‌ ডাল, ও বাদামের মত প্রোটিনযুক্ত খাবার শরীরের পেশী গঠনের সাহায্য করে। পেশী বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি সোহেলের মাংসপেশিকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে। এ ছাড়া কার্বোহাইড্রেট ও স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণও সমানভাবে প্রয়োজন কারণ এগুলো শরীরের জন্য শক্তির উৎস।
দিনে পাঁচ থেকে ছয় বার ছোট করে খাবার খাওয়া ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যাতে শরীরে নিয়মিত পুষ্টি পায় এবং হজম ভালোভাবে হয়। একবারে অতিরিক্ত খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর এবং পেটে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এতে অতিরিক্ত ফ্যাট না জমে বরং পেশী বৃদ্ধি বেশি হয়।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও ওজন বাড়ানোর জন্য অপরিহার্য। বাদাম অলিভ অয়েল অ্যাভোকাডো এবং মাছের তেল শরীরকে প্রয়োজন । এতে ওজন বৃদ্ধি সহায়তা করে। এসব খাবার থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট সোহেলকে শক্তি দেয় এবং পেশির সঠিক বিকাশের সাহায্য করে।
বিশেষ করে গঠন মূলকভাবে ওজন উত্তোলন ব্যায়াম শরীরে ফ্যাট কমিয়ে বেশি বৃদ্ধি করে। ডাক্তাররা ওজন বাড়াতে নিয়তে ব্যায়াম করতে বলে। ব্যায়াম ছাড়া শুধু খাওয়ার উপর নির্ভর করলে শরীর অসুস্থ করে জমে ওজন বাড়াতে পারে যাক হতে পারে। ব্যায়াম ছাড়া শুধু খাওয়া ওর উপর শরীরের জন্য ফ্যাট জমে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই ব্যায়াম করা শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ও বিশ্রাম ওজন বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ভালো ঘুম শরীরে হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে ও কৃষি গঠনের সাহায্য করে।
তাই ওজন বৃদ্ধির একটি ধৈর্যের কাজ এটি স্বাস্থ্যকর উপায় করতে হবে। ডাক্তার বড় সুষম খাদ্য পর্যাপ্ত প্রোটিন স্বাস্থ্যকর ফ্যাট নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে ধাপে ধাপে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এসবের পাশাপাশি পানি পান মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা অনেক গুরুত্বপূন।

হারমোনের ভারসাম্য বজায় রেখে ওজন বাড়ানোর উপায়

ওজন বৃদ্ধি এবং হরমোন সম্পর্কে অনেক ঘনিষ্ঠ। হরমোনের বাসনা ঠিক না থাকলে শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণ হয়ে যায়। বিশেষ করে থাইরয়েড, ইনসুলিন, ইত্যাদি হরমোনের অভাব ও অতিরিক্ত ওজন কম বা বেশি হতে বড় ভূমিকা রাখে। তাই ওজন বৃদ্ধির জন্য হরমোনের সঠিক সময় অত্যন্ত প্রয়োজন।
হরমোনের জন্য ওজন বৃদ্ধি করতে হলে প্রথমে ডাক্তার পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ হরমোনের সমস্যার জন্য ওজন বেশি হ্রাস পায় আরো শরীরে অনেক সমস্যার দেখা দিতে পারে। এতে অতিরিক্ত চর্বি জমাতে পারে যা ওজন বৃদ্ধিকে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ওজন বৃদ্ধির জন্য হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরী। প্রচুর প্রোটিন স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং কম প্রাইস যুক্ত খাবার খাওয়া ভালো। যেমন ডিম, মাছ, মাংস , ডিম, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি খাবার শরীরের হরমোনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুম ও হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে হরমোন সমস্যা দূর করে। তাই সচেতন ভাবে ধাপে ধাপে নিয়ম অনুযায়ী চলতে হবে এতে করে হরমোন ঠিক থাকলে শরীর ধীরে ধীরে ঠিক পথে ওজন বাড়বে।
হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে ওজন ওজন বৃদ্ধির অন্যতম চাবিকাঠি। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খাওয়া পুষ্টি সম্মত খাবার খাওয়া মানসিক চাপ কমানো নিয়মিত ব্যায়াম করা ইত্যাদি করতে হবে তাহলে হরমোন জনিত সমস্যা দূর হবে। তাই হরমোন যত্ন নিলে এবং সুস্থ থাকুন।

শেষ কথা/দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করার উপায়

দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করার উপায় সম্পর্কে আমরা এতক্ষণ জানলাম, কিন্তু ওজন বৃদ্ধির জন্য স্বাস্থ্যের খাবার খাওয়া খুবই জরুরি। দ্রুত ওজন বৃদ্ধির মানে শুধু বেশি খাবার খাওয়া নাই, সাথে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুবই প্রয়োজন। আর বিশ্রাম ও খুবই প্রয়োজন। দ্রুত ওজন বৃদ্ধি একটি প্রক্রিয়া যা ধৈর্য সতর্কতা ছাড়া সফল হওয়া কঠিন। তাই স্বাস্থ্য সচেতন ও প্রাকৃতিক উপায় ওজন বৃদ্ধি করা উচিত।

দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করা সহজ কাজ নয়, তবে ঠিকমতো নিয়মিত খাবার খাওয়া খুবই জরুরী। তাই পুরো পোস্টটি ভালো করে পড়বেন। আর নতুন নতুন খবর পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি সাথে থাকুন।













                            
                            


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এনি টিপস বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url