চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন


 চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আপনারা জানতে চাচ্ছেন? এই বিষয়ে আমার ওয়েবসাইটে বিস্তারিত ভাবে জানানো হবে। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে পুরো বিষয় তুলে ধরবো। আপনারা এখানে চিরতা খাওয়ার নিয়ম বা চিরতা কত দিন খাওয়া যায়। এইসব বিষয়ে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন।

চিরতা-খাওয়ার-নিয়ম-ও-উপকারিতা

চিরতা হলো এক ধরনের তিতা যুক্ত ভেষজ উদ্ভিদ যা বহু কাল আগে থেকে আয়ুর্বেদিক ইউনিয়নের চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। সঠিক নিয়ম ও পরিবারের মত এটি খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আমরা অনেকেই আছি সঠিক নিয়ম না জেনে পরিমাণ মতো না খেয়ে বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পা্রে। চলুন তাহলে জেনে আসি বিস্তারিত ভাবে।

পেজ সুচিপত্র: চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। চিরতা প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসার ব্যবহার করা হয়ে আসছে। চিরতা খেলে অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় শুধু খেলেই হবে না। নিয়ম মেনে খেতে হবে। নিয়মিত চিরতা খাওয়ার ফলে পিতৃরস নিঃসরণ সহায়তা করে ফলে খাদ্য হজম সহজ করে তোলে। চিরতার পানি খেলে গ্যাস্টিক, অ্যাসিডিটি, পেট ফুলে যাওয়া এ ধরনের রোগ থেকে উপকার পাওয়া যায়।

চিরতা খাওয়ার নিয়ম আমাদের ভালো করে জানতে হবে। কারণ আমরা যদি নিয়ম না জেনে খায় তাহলে আমাদের বিভিন্ন প্রকার উপকার থেকে হতে হতে পারে। আবার কিছু কিছু মানুষের চিরতা খেলে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয় এজন্য আমাদের জেনেশুনে খাওয়া ভালো। তার বিস্তারিত জানতে হলে পুরো পোস্টটি ভালো করে পড়ুন।

চিরতা খাওয়ার অপকারিতা

চিরতা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে আবার এই চিরতা কার অনেক উপকারী তাও রয়েছে। আমরা ঠিকমতো নিয়ম মেনে চিরতা খাব। চিরতা পাতা খাওয়ার কিছু অপকারিতা রয়েছে।
  • গর্ভবতী ও দুগ্ধ জাত মা খেতে পারবেনা। কারণ যদি তারা চিরতা খেতে চায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসার পরামর্শ নেয়া উচিত।
  • চিরতা তিতা যুক্ত স্বাদের । তাই এটা অনেকেই খেতে পারেনা। খাওয়ার পরে বমি ভাব হয়ে থাকে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতা সাথে ব্যবহার করা উচিত।
  • আবার আবার এই চিরতার পাতা পান করলে অনেক ক্ষেত্রে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিডনির জন্য ভালো কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রা কোন কিছু খাওয়া ভালো না। অতিরিক্ত চিরতা খেলে পানি শুন্য তাও দেখা যায় এতে কিডনির জন্য ক্ষতিকারক। তাই চিরতা অতিরিক্ত ব্যবহার না করে নিয়মমাফিক ব্যবহার করা উচিত।

চিরতা খাওয়ার উপকারিতা

চিরতা একটি ঔষধি গুনসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ। এর স্বাদ তিতা ধরনের। এই চিরতা খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যেমন হেপাটাইটিস, জ্বর, কাশি, প্রদাহ, প্রজনন জনিত সমস্যা ইত্যাদি রোগের চিকিৎসার ব্যবহার হয়ে আসছে এই চিরতা থেকে। তাহলে চলুন জেনে আসি চিরতার উপকারিতা সম্পর্কে।
জ্বর, সর্দি, কাশি নিরাময়ে= ঘরে বসে চিরতা দিয়ে জ্বর, সর্দি, কাশি নিরাময় করা যায়। বিদ্যমান এন্টিভাইরালবৈশিষ্ট্য কারণ এটি খেলে জ্বর সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে চিরতা গাছের মূল বা শিকড় খেতে হবে। এতে করে এসব রোগের থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কৃমির উপদ্রব কমায়= কৃমি হলে আমাদের নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হয়। খাবারের আরতি দেখা দেয় এর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে এক চামচ চিরতার গুড়া ওচিনি মিশিয়ে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। তবে সপ্তাহে দুবার খেলে কৃমির উপদ্রব সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।
পচা ঘা সারায়= দীর্ঘদিন ধরে যাদের শরীরে পচা ঘা রয়েছে কোন ওষুধে কোন কাজ হচ্ছে না তাদের জন্য চিরতা খুবই উপকারী। এক্ষেত্রে চিরতার পাতা আগের দিন গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সেই পানির ছেঁকে নিয়ে গায়ে ঘা জায়গা ধুয়ে নিলে পচা ঘা দ্রুত ভালো হয়ে যায়।
এলার্জি দূর করে= এলার্জি দূর করতে চিরতা সক্ষম। যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা আগের দিন রাতে এক গ্লাস গরম পানিতে পাঁচ থেকে ছয় গ্রাম চিরতার ডাল ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে তার থেকে দুই থেকে তিনবার খেলে ভালো উপকার পাবেন। সে থেকে যেসব খাবার অ্যালার্জি রয়েছে তা খাওয়া থেকে বিরতি থাকতে হবে।

এইভাবে করে চিরতা খেলে অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায়। যার যার যে সমস্যা সেই ভাবে নিয়ম অনুসরণ করে চিরতা খাবেন।

চিরতা খাওয়ার নিয়ম

আমাদের আশেপাশে অনেক ভেষজ উদ্ভিদ রয়েছে। তারমধ্যে চিরতা এক ধরনের উদ্ভিদ। এটি প্রাচীনকাল থেকে ঔষধি হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। যৌগ রয়েছে যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। তবে চিরতরে ক্ষার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। তাই চলুন জেনে আসি নিয়মগুলি।
  • যারা নিয়মিত চিরতার পানি পান করেন তাদের জন্য এটি রাতে ঘুমানোর পূর্বে এক গ্লাস পানিতে পাঁচ ছয় ভিজিয়ে রেখে সকালে খেতে পারেন। তবে আপনি চাইলে এক গ্লাস পানির অর্ধেক সকালে এবং অর্ধেক রাতে ঘুমানোর আগে খেতে পারেন।
  • জ্বর ভালো করার জন্য পাঁচ থেকে ছয় কাপ গরম পানি সিদ্ধ করে সেই পানি ততক্ষণ পর্যন্ত জাল দিতে হবে যাতে করে পানি পরিমাপ দুই কাপ হয়। এবারের সেই পানি সকাল ও সন্ধ্যায় অর্ধেক করে ফেলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।
  • যাদের ঠান্ডা কাশির সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত চিরতার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। উপকার পাওয়া যাবে।
  • চিরতা দিয়ে চুল পড়া রোধ করতে চাইলে রাতে গরম পানিতে চিরতা ভিজিয়ে রেখে সকাল লে তার থেকে নিয়ে সেই পানি ভালোভাবে মাথায় স্প্রে করে নিবেন। তারপর ৪০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এতে করে আপনার চুল পড়া রোধ হবে এবং কোন ক্ষত থাকলে ঠিক হয়ে যাবে।
  • অনেকেই চুলকানি সমস্যা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে তারা ১০০ গ্রাম সরিষার তেল তোলা ভালো করে গরম করে এবার সেখানে বিশ গ্রামের মতো চিরতা দিয়ে জাল করে ঠান্ডা হলে ছেকে নিয়ে। চুলকানির স্থানে হালকা মালিশ করে লাগিয়ে নিন। দেখবেন কিছুদিনের মধ্যে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।
চিরতা-খাওয়ার-নিয়ম-ও-উপকারিতা

চিরতা কতদিন খাওয়া যায়

কোন ভেষজ উদ্ভিদ একটানা অনেকদিন খাওয়া উচিত নয়। কেননা এতে স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হতে পারে। তেমনি চিরতা এক টনে বেশিদিন খাওয়া উচিত নয়। ৫থেকে ১০ দিন খেলে এটি থেকে উপকার পাওয়া যায়। তবে চিরতা একটানা আপনি ১৫ দিন খেতে পারবেন এর থেকে বেশি খেলে পার্শ্বপ্রতিক টা দেখা দিতে পারে।
চিরতা খুবই তিতা হওয়ার কারণে দীর্ঘদিন এটা খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রোগের সমস্যা তৈরি হতে পারে। যেমন অতিরিক্ত চিরতা ক্ষার ফলে কিডনির সমস্যা, ডায়াবেটিসের সমস্যা এই সব ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সর্বোচ্চ ১৫ দিন খাওয়া পরে আবার.১৫দিন বিরতি দিয়ে খেতে হবে। তাহলে উপকার পাওয়া যাবে।

চিরতা খেলে কিডনির ক্ষতি হয়

চিরতা একটি ঔষধি উদ্ভিদ। একটি মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী নিয়মিত চিরত খাওয়ার ফলে নানা রকম রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু দীর্ঘদিন যাবতীয়তা খাওয়ার ফলে কিডনি নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই যাদের কিডনি রোগী আছেন তারা অতিরিক্ত চিরতা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
কারণ চিরতা খাওয়ার ফলে তাদের নানা ধরনের কিডনির জটিলতা রোগ দেখা দিতে পারে। তবে তারা চাইলে সামান্য পরিমাণ চিরতা খেতে পারে। অবশ্যই তাদের ১৫ দিন পর পর খাওয়া বাদ দিয়ে আবার ১৫ দিন পর পর খেতে পারবে। তবে একটানা খাওয়া ক্ষতিকর।

খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম

খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা। চিরতা প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসা ব্যবহার করা হয়ে আসছে। খালি পেটে চিরতা খাওয়ার ফলে দেহে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। এছাড়া খালি পেটে খাওয়ার ফলে নানান গুণাগুণ উপকারিতা রয়েছে। খালি পেটে চিরতা খাওয়ার ফলে হজম শক্তি ও পাতান্তের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
যাদের ফ্যাটি লিভার, হেপাটাইটি এবং সমস্যা রয়েছে অনেক উপকার আসতে পারে। শুধু খেলেই হবে না নিয়ম জেনে খেতে হবে। কারণ চিরতায় রয়েছে উপকার আবার ক্ষতিও রয়েছে। অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই নিয়ম মেনে ১৫ দিন পরপর চিরতা খেতে হবে। না হলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। 
আমরা এখন চিরতা খাওয়ার নিয়ম জানবো। চিরতা সাধারণত দুইভাবে খাওয়া যায়। একটি হচ্ছে চিরতার গোড়া এবং অপরটি হচ্ছে চিরতার পানি। চিরতার পানি বানানোর নিয়ম হচ্ছে রাতে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ চিরতার গুঁড়ো ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং সকালে এই পানি ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে পান করতে হবে। আর চিরতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে এক চামচ চিরতার গুড়া মিশিয়ে শ্বাদ বাড়ানোর জন্য মধু ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে করে চিরতার পানি খেলে উপকার পেতে পারেন। 

ডায়াবেটিস ঠিক রাখতে চিরতার খাওয়ার নিয়ম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের চিরতার অনেক জনপ্রিয় একটি ভেষজ। তবে সঠিক নিয়ম মেনে চিরতা না খেলে ডায়াবেটিস ঠিক রাখতে পারবেন না তার ফলে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অতিরিক্ত মাত্রায় চিরতা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রথমে ২৫০গ্রাম পরিমাণে পানি এক থেকে দুই চামচ চিরতা পাতা ভিজিয়ে রাখতে হবে।  প্রায় ৭ থেকে৮ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে রাতে। পরের দিন সকালে এই পানি পান করতে হবে। 
চিরতার পানি খেলে গ্যাসের সমস্যা, পেট ফাঁপা, এসিডিটি দূর করে। খালি পেটে চিরতা পানি পান করলে অন্তত ৩০মিনিট পর হালকা নাস্তা করা উচিত। চিরতা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। অতিরিক্ত পরিমাণে চিরতা খেলে হজমের উন্নতির বদলে গ্যাস্ট্রিক বা ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দিতে পারে। তাই চিরতা সবসময় নির্দিষ্ট পরিমাণে ও নিয়ম মেনে খেতে হবে।
চিরতা-খাওয়ার-নিয়ম-ও-উপকারিতা

হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য চিরতা খাওয়ার নিয়ম

চিরতা শুধুমাত্র ডায়াবেটিস ও লিভার পরিষ্কার করে না বরং হজম শক্তি বাড়াতে একটি জনপ্রিয় ভেষজ উপাদান হিসেবে পরিচিত। এটি লিভার পয়সা করে পিত্তরসের নিঃসরণে বারা এবং অস্ত্র তন্ত্র ভালো ব্যাকটেরিয়ার কার্যকারিতা উন্নত করে ফলে খাবার সহজে হজম হয়। তবে চিরতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম না জেনে খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই হজম শক্তির জন্য প্রথমে এক গ্লাস পানির ভিতর এক থেকে দুই চামচ গুড়া বা পাতা দিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সর্বনিম্ন ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ভিজে রাখলে চিরতার কার্যকর উপাদান পানিতে মিশে যায়। পরের দিন সকালে খালি পেটে সেই পানি খেতে হবে।
এতে করে পেটে থাকা জমা গ্যাস ও এসিডিটি দূর করতে সাহায্য করে। তাই খালি পেটে চিরতা পানি পান করার অন্তত ৩০ মিনিট পর হালকা নাস্তা করা উচিত। এতে করে চিরতা ভালোভাবে কাজ করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আবার চিরতা বেশি খেলে বিভিন্ন রকম রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই নিয়ম মেনে খেলে উপকৃত হবেন।

শেষ কথা/চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা 

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আমরা এতক্ষণ জানলাম। আশা করি আপনাদের আমি বোঝাতে পেরেছি যে চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে। আর আপনারা চিরতা নিয়ম মেনে খাবেন কারণ নিয়ম মেনে না খেলে উপকার না হয়ে ক্ষতি হতে পারে। তাই জেনেশুনে খাবেন।

আশা করি পুরো পোষ্টটির মাধ্যমে আপনাদের বোঝাতে পেরেছি চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা বিষয়। আর এরকম ধরনের তথ্য পেতে হলে আমার ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন আর ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এনি টিপস বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url