সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। সাগর কলা নয় শুধু অন্য কলা গুলোতেও অনেক পুষ্টি  রয়েছে । শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখার জন্য কলা খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। সাগরকলা প্রায় সারা বছর পাওয়া যায়। কারণ এর ফলন অনেক ভালো ও অধিক। তাই অন্যান্যা ফলের তুলনায় দাম কম যা সব মানুষ কিনে খেতে পারে।

সাগর-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

এছাড়া সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে বা সাগর কলা খেলে কি উপকার পাওয়া যাবে সকালবেলা খাওয়ার উপকারিতা কি রয়েছে এ সম্পর্কে আজকের পুরো আর্টিকেলটা জানানো হয়েছে। তাই মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণটা ভালো করে পড়ুন।

পেজ সূচিপএঃ সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। কলা খাওয়ার যে উপকার রয়েছে তা আমরা অনেকেই জানিনা । কলাতে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। সেটা হোক পাকা কলা বা কাঁচা দুইটারই দুই ধরনের পুষ্টি রয়েছে। আমার কলার মধ্যে বিভিন্ন জাতের কলা রয়েছে ।এক একটা কলার এক এক রকম কার্যকারিতা রয়েছে ও স্বাদ বিভিন্ন রকমের।
নিয়মিত সাগর কলা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে আপনার শরীরে রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করবে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। নিয়মিত দুই থেকে তিনটা করে পাকা কলার সাথে এক গ্লাস দুধের সাথে মিশে খেতে পারলে আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা

আমরা বিভিন্ন ধরনের কলা খেয়ে থাকি কিন্তু জানি না কোন কলার মধ্যে কতটা উপকার পাওয়া যায়। আমাদের আশেপাশে যেসব কলা পাওয়া যায় তার মধ্যে সাগর কলার উপকার বা কার্যকারী ক্ষমতা অনন্য কলা থেকে অনেক ভালো। সাগর কলায় বিভিন্ন উপকারিতা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলোঃ

রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়ঃ নিয়মিত সাগর কলা খাওয়ার অভ্যাস করলে শরীরের রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করবে। কেননা সাগর কলার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। তাইতো গর্ভবতী মহিলাদের নিয়মিত সাগর কলা খাওয়ার পরামর্শ দেয়। যাতে করে পরিমাণ বেশি থাকে এবং বাচ্চা স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। ক্ষমতা আরো বেশি বা কারো কম। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম বা দুর্বল তাদের জন্য সঠিক পরামর্শ সাগর কলা হওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এতে করে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

হাট ভালো রাখতেঃ বর্তমানে সব মানুষের হাটের সমস্যা হয়ে থাকে। আর যাদের সমস্যা তারা নিয়মিত সাগরকলা খাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ নিয়মিত কলা খেতে পারলে রক্তের সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করবে। এর ফলে হার্টের সমস্যা থাকলে সাগরকলা খেলে সমস্যা দূর হবে। আবার যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী সাগর কলা খাওয়া।

আরো পড়ুনঃদুধে কাচা হলুদ মিশিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

ত্বকের জন্য ভালোঃ সাগর কলায় থাকা আন্টি এক্সিডেন্ট ত্বকে ফ্রিতে রেডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে।

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ সাগর কলায় থাকা পুস্টি উপাদান মানসিক চাপ কমাতে মস্তিষ্কে্র কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।

হজমে সাহায্য করেঃ সাগর কলায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।  

সাগর কলা খাওয়ার অপকারিতা

সাগর কলা খাওয়ার অপকারিতা থেকে সাগর কলার উপকারিতা বেশি। কিন্তু অনেকের সাগর কলা খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় আর সেই সম্পর্কে জানতে নিচে বিস্তারিত পড়ুনঃ

  • ঠান্ডা লাগা অবস্থায় সাগর কলা না খাওয়াই ভালো।
  • বেশি পরিমাণে সাগর কলা খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিসের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তাদের সাগর কলা না খাওয়াই ভালো।
  • খালি পেটে সাগর কলা খাওয়া ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়।
  • বেশি পরিমাণে সাগর কলা খাওয়ার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়।
  • সাগর কলায় শর্করা পরিমাণ বেশি থাকার ফলে সাগর কলা খাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করলে ভাত হয় হতে থাকে।
  • এ কলায় এমনই এসিড পরিমাণে বেশি রয়েছে তার ফলে শরীরে বিভিন্ন এমাইনো এসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে ও সমস্যা হতে পারে।

সাগর কলার পুষ্টিগুণ

আমরা অনেকেই কলা খায় কিন্তু কলার কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে সে সম্পর্কে আমাদের কোন ধারণা নেই। সাগর কলার কি কি পুষ্টি উপাদান তার নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলঃ
সাগর কলায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হল শর্করা, যা শরীরের শক্তির যোগাতে সাহায্য করে। এছাড়া সাগর কলায় ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, এবং হাত ধোয়া ফাইবার পাওয়া যায় যা সামগ্রী স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি। সাগর কলায় এই পুষ্টি উপাদান গুলো শরীরকে ও কর্মক্ষম রাখতে  সাহায্য করে।

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা কি কি

সকালে কলা খেলে কিছু উপকারিতা রয়েছে।  তবে খালি পেটে খেলে কিছু সমস্যা হতে পারে। কলার প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে যা শরীরের জন্য উপকারী। তবে  খালি পেটে খেলে হজমের সমস্যা বা রক্তে  শকরার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে ,বিশেষ করে যাদের ডায়বেটিস এর সমস্যা আছে।

সকালে কলা খাওয়ার কিছু উপকারিতাঃ
পটাশিয়ামের ভালো উৎসঃ কলা পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
 হজমের সাহায্য করেঃ কলার ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
শক্তি সরবরাহ করেঃ কলার প্রাকৃতিক শর্করা থাকে যা তাৎক্ষণিক শক্তি যোগায়।
অনন্য পুষ্টি উপাদানঃ কলা ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ, এবং অনন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে ভরপুর।

সর্তকতাঃ যদি আপনারা হজমের সমস্যা বা ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

রাতে কলা খেলে কি কি উপকার হয়

রাতে কলা খেলে অনেক উপকার রয়েছে। কলা খাওয়ার ফলে পেশিকে আরাম দেয় পটাসিয়াম। বিকেলে বা সন্ধায় একটি বা দুটি কলা খেলে রাতে ভালো ঘুমের প্রস্তুতি নেয় দেহ। বড় সাইজের একটি কলায় রয়েছে ৪৮৭ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। প্রাপ্তবয়স্কদের দেহে প্রতিদিনের চাহিদার দশ শতাংশ সরবরাহ করে এই সাইজের একটি কলা।
কলা নিঃসন্দেহে একটি পুষ্টিকর ফল। ঘুমের আগে যদি আপনি কলা খান তা আপনার শরীরের পক্ষে একবারে ক্ষতিকারক নয়। । খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন কলা রাখার যায় স্বাস্থ্যকর একটি ফল হিসাবে। তবে রাতে ঘুমানোর আগে ঠিক যে কারণে কলা খাওয়া প্রয়োজনীয়তা কথা বলা হয়, তার কোন অংশে পূরণ করতে পারে না। তাই আমাদের সকলের প্রয়োজন কলা খাওয়া।

 গর্ভাবস্থায় কাচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

অবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। গর্ভাবস্থায় সবকিছু নিয়মমাফিক ভাবে খাদ্য গ্রহণ সঠিক সময় এবং পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে। মহিলাদের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময় এই গর্ভাবস্থার সময় । আলাপের মধ্যে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার। সেটা হোক বাঁকা কলা বা কাঁচা কলা দুটোই খুবই উপকারি। গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খেলে যেসব উপকার আপনি পাবেন তা নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলঃ

  • কাঁচা কলা খেলে রক্তের চাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
  • গর্ভের বাচ্চা স্নায়ু বাড়াতে এবং বাচ্চার মস্তিষ্ক গঠন করতে সাহায্য করে।
  • ফাইবার বাড়ানোর উপসর্গ হিসেবে কাজ করে এবং ভিটামিন সি বাড়াতে সাহায্য করে, বাচ্চা দেহ গঠন করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
  •  বাচ্চার ওজন সঠিক রাখতে সাহায্য করে।
  • পাতলা পায়খানা হলে এই পেট ফাঁপা বদ হজম দূর করতে ব্যাপক সাহায্য করে।
  • খাবারের রুচি বাড়াতে সাহায্য করে এবং পুষ্টির যোগান দিতে সাহায্য করে।
  • কাঁচা কলা যে বিশেষ উপাদান রয়েছে শিশু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। কাচা করার বিশেষ উপাদান রয়েছে যার মধ্যে গর্ভাবস্থায় পাকা কলা ও কাঁচা কলা খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এতে করে বাচ্চা এবং বাচ্চার মা উভয়ের জন্য অনেক উপকারী হবে।

কলা খাওয়ার ক্ষতিকারক দিক

কলার অনেক উপকারিতা থাকলেও কিছু ক্ষেত্রে এটি ক্ষতিকর হতে পারে। অতিরিক্ত কলা খেলে হজমে সমস্যা, দাঁতের ক্ষয়, মাইগ্রেন, শ্বাস কষ্ট এবং ডায়াবেটিস হতে পারে। এছাড়া যাদের কিডনি সমস্যা রয়েছে তাদের কলা খাওয়া উচিত নয়। ক্ষতি করার দিক নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

হজমের সমস্যাঃ পরিমাণে কলা খেলে হজমে সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে যাদের হজমে সমস্যা আগে থেকেই আছে।

দাঁতের ক্ষয়ঃ কলায় প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে ।যা দাঁতের ক্ষয় সৃষ্টি করতে পারে।

মাইগ্রেনঃ যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা আছে, ওদের বেশি পরিমাণে কলা খাওয়া উচিত নয়। কারণ কলায় পটাশিয়াম বেশি থাকে যা মাইগ্রেন বাড়িয়ে দিতে পারে।

শ্বাসকষ্টঃ যাদের শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা রয়েছে তাদের বেশি কলা খেলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যেতে পারে।

ডায়াবেটিসঃ  কলায় প্রাকৃতিক চিনি বেশি থাকার অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।

 কিডনির সমস্যাঃ যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাদের জন্য বেশি পটাশিয়ামযুক্ত খাবার ক্ষতিকর হতে পারে তাই পাকা কলা খাওয়া উচিত নয়।

এলার্জিঃ মানুষের কলায় এলার্জি হতে পারে।

দুধ ও কলা একসাথে খাওয়ার উপকারিতা

দুধ ও কলার মিশ্রণ একটি স্বাস্থ্যকর খাবার হতে পারে যদি তা পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হয়। এটি শরীরের শক্তি যোগা তে সাহায্য করে এবং হজম ক্ষমতাকে উন্নত করে। দুধ ও কলার মিশ্রণে থাকা বিভিন্ন পুস্টি উপাদান যেমন ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামি্ন, এবং ফাইবার শরীরের জন্য উপকারী। তবে কিছু ক্ষেত্রে এই খাবার হজমে সমস্যা করতে পারে। তাই যাদের হজমের সমস্যা আছে তাদের এটি পরিহার করা উচিত। দুধ ও কলা একসাথে খাওয়ার উপকারিতা নিচের দেওয়া হল।
পুস্টির সমৃদ্ধ উৎসঃ দুধ ও কলা উভয় ভিটামিন, খনিজ এবং অনন্য পুষ্টি উপাদানের সমৃদ্ধ।  দুধ ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এবং প্রোটিনের ভালো উৎস যা হার ও পেশীর জন্য উপকারী। কলায় পটাশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন বি৬ এবং ভিটামিন সি সরবরাহ করে যা  শক্তি  বাড়াতে এবং হজম ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক।
দ্রুত শক্তি সরবরাহঃ দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে, বা দিনের বেলা ক্লান্তি ক্লান্তি দূর করতে সহায়ক।
হজম শক্তি উন্নত করেঃ দুধ কলার মিশ্রণ হজম ক্ষমতাকে উন্নত করতে পারে। বিশেষ করে যদি এটি দইয়ের সাথে খাওয়া হয়।
সতকতাঃ কিছু মানুষের ক্ষেত্রে দ্রুত কলার মিশ্রণে হজম সমস্যা তৈরি করতে পারে। তবে তারা অল্প পরিমাণে খেতে পারেন।

শেষ কথা/ সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এটা আপনার শরীর স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকতে অপরদিকে বিভিন্ন রোগবালায় থেকে নিরাপদ রাখতে পারবে। সঠিক পরামর্শ হলো আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে আপনার এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের ভালো ডাক্তার নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করে তুলুন।
আপনারা আপনাদের পরিবার বর্গ নিয়ে সুস্থ থাকুন তাই কামনা করছি। আর এই পোস্টটি সম্পর্কে কোন তথ্য জানতে ইচ্ছা হলে কমেন্ট করতে পারেন। আর এরকম তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এনি টিপস বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url