চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম বিস্তারিত জানুন


চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার বিষয় সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে ।তাহলে আজকে এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আমরা অনেকেই চুলকানি সমস্যায় পড়ে থাকি। কিন্তু নিম পাতা দিয়ে চুলকায় ঠিক করাবেন সেটা সম্পর্কে হয়তো তেমন কোন ধারণা নেই। সেজন্য আজকে আমি আর্টিকেলে সঠিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে  পড়ুন।

চুলকানিতে-নিম-পাতার-ব্যবহার-ও-খাওয়ার-নিয়ম

আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন। তাহলে এখানে জানতে পারবেন নিমপাতা বেটে মুখে দিলে কি হয়, নিম পাতার ফেসপ্যাক, কিভাবে নিমপাতা ব্যবহার করলে চুলকানি কমে, নিম পাতা দিয়ে ফর্সা উপায় এইরকম বিভিন্ন ধরনের বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। তার জন্য আজকের আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ খুব ভালো করে পড়ুন।

পেজ সূচিপত্রঃ চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম

চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম

 চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা। আমরা অনেক মানুষ আছি যারা চুলকানির সমস্যায় ভুগতেছে। বিভিন্ন জায়গায় যে যখন চুলকানি উঠে তখন অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। কিন্তু বেশি চুলকালে পরবর্তী দেখা যায় সেই জায়গায় ঘা হয়ে যায়। তাই যদি আপনি চুলকানি দূর করতে চান তাহলে চুলকানিতে নিমের পাতা ব্যবহার করতে পারেন।

নিমপাতা শুধু ব্যবহার করা যায় না নিমপাতা খাওয়াও যায়। নিম পাতা রস ও নিম পাতার গুঁড়া করেও খাওয়া যায়। এতে করে চুলকানি জাতীয় সমস্যা ও বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ব্যবহার করা যেতে পারে। চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম জানতে পুরো আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন। এতে আপনি পুরো বিষয়টি জানতে পারবেন।

নিমপাতা খাওয়ার নিয়ম

আমরা অনেকেই জানি না যে নিমপাতা খাওয়া যায় কিনা। নিমপাতা শুধু চুলকানিতে ব্যবহার হয় না। নিম পাতা যে কোন রোগে খাওয়া যেতে পারে। নিমপাতা সাধারণত সকালে খালি পেটে খাওয়ার নিয়ম। পাঁচ থেকে সাতটি তাজা নিমপাতা চিবিয়ে বা রস করে খাওয়া যায়। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। পরামর্শ নেওয়া ভালো। বিশেষ করে যাদের লিভার ও কিডনির সমস্যা রয়েছে।

নিম পাতা খাওয়ার কিছু নিয়ম ও সতর্কতা নিচে দেওয়া হলঃ

সকালে খালি পেটেঃ নিম পাতা সাধারণত সকালে খালি পেটে খাওয়া ভালো, বিশেষ করে এর রস। এতে হজম শক্তি বাড়েও উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে প্রতিদিন পাঁচ থেকে সাতটি তাজা নিমপাতা বা এক থেকে দুই চামচ নিম পাতার গুড়ো খাওয়া নিরাপদ। তবে এটি নির্ভর করে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা এবং বয়সের উপর। আবার নিমপাতা বেটে বা রস করে খাওয়া যেতে পারে রস করার সময় কয়েক ফোঁটা পানি মেশানো যেতে পারে।

অনন্য খাবারের সাথেঃ নিম পাতার গুড়ো খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

কিন্তু যাদের কিডনি বা লিভারের সমস্যা আছে তাদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিমপাতা খাওয়া উচিত। গর্ব অবস্থায় সম্ভব এমন নারীদের নিমপাতা বা রস খাওয়া উচিত নয়। পেটে সমস্যা হতে পারে। তার পরিমাণমতো নিম পাতা খাওয়া উচিত। 


নিম পাতা চুলে দেওয়ার নিয়ম

নারী-পুরুষ ওভারে চুলের সমস্যা নিয়ে খুবই চিন্তার মধ্যে থাকেন। বিভিন্ন সমস্যা কারণে চুল ঝরে যায়। আবার অনেক সময় চুলের ভিতরে চুলকানির কারণে চুল রুক্ষ হয়ে যায়। তবে যদি আপনি নিমপাতা ব্যবহার করতে পারেন তাহলে অনেক উপকার পাবেন। তবে নিম পাতা তুলে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। আর সেই নিয়ম অনুসারে চুলে ব্যবহার করলে আপনার চুলে অনেক সমস্যা দূর হবে এবং চুল অনেক সুন্দর ও ঝলমলে হয়ে উঠবে। তাই চলুন জেনে আসি নিমপাতা তুলে দেওয়ার নিয়ম।

  • প্রথমে আপনি পরিমাণ মতো নিমপাতা নিন।
  •  সে নিমপাতা পরিষ্কার পানিতে দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
  • এরপর ধুয়ে পরিষ্কার করা নিমপাতা পানিতে ভিজিয়ে বেটে নিন।
  • এরপর আপনার মাথায় ত্বক ও চুলের গোড়া নিমপাতা পেস্ট ভালো করে লাগিয়ে নিন।
  • এরপরএটি ৩০ মিনিট থেকে এক ঘন্টা পর্যন্ত পেজটির মাথায় লাগিয়ে রাখুন।
  • এরপর মৃদু শ্যাম্পু ব্যবহারকরে চুল মাথা পরিষ্কা র ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

এই সমস্ত নিয়ম যদি আপনি মেনে নিমপাতা চুলে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার চুলের যে কোন সমস্যা দূর হবে। এবং চুলের ভিতর যে চুলকানি ভাব থাকবে সেটাও দূর হবে। এবং আপনার চুল পড়া দূর করবে এবং পাশাপাশি চুল গজাতে সাহায্য করে। নিম পাতা চুলের জন্য খুবই উপকারী। নিমপাতা রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, এন্টিফাঙ্গাল, এন্টিন ফরমেটিং গুণাবলী যা তুলে খুশকি চুল পড়া ও মাথার ত্বকের সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুনঃ কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়

চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার

প্রায় কমবেশি অনেক মানুষের চুলকানি হয়ে থাকে। চুলকানি কারণে অস্বস্তিকর লাগে। এক সময় দেখা যায় যে জায়গায় চুলকানো হয় সে জায়গায় ঘা হয়ে যায়। তাই যাদের চুলকানির সমস্যা রয়েছে তারা নিমপাতা ব্যবহার করতে পারেন। যদি আপনি নিম পাতা ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার চুলকানি খুব সহজে দূর হয়ে যাবে। আপনি হয়তো অনেকে আগে থেকে জানেন যে আদিমকাল থেকে নিম পাতা ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে।
এই নিম পাতার মধ্যে যে ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। সেটি আপনার চুলকানি দূর করতে সাহায্য করবে। এছাড়া আরো অন্যান্য রোগ নিরাময় করতে নিমপাতা খুবই কার্যকারী। আবার যাদের চোখে চুলকানি হয়ে থাকে তারা এই নিম পাতা ১০ থেকে ১৫ মিনিট সিদ্ধ করে নিবেন এরপর সেই সিদ্ধ নিম পাতা ঠান্ডা করার কিছুক্ষণ রেখে দেবেন। এরপর ঠান্ডা হয়ে গেলে সেই পানি চোখে ঝাপটার মত দিবেন এতে করে আপনার চোখের চুলকানি খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
এছাড়া যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা নিম পাতা ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার অ্যালার্জি সমস্যা দূর হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথম নিমপাতা পানি ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর সেই ফুটানো পানি হালকা কুসুম গরম হলে সেই পানির দিয়ে গোসল করে নিতে হবে। এলার্জি দূর হয়ে যাবে।
নিম পাতা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। যদি আপনি প্রতিদিন নিমপাতা রস এক গ্লাস করে খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে কোন রোগ জীবাণু আক্রান্ত করতে পারবে না। তাহলে বুঝতে পারছেন নিমপাতা গুণাগুণ কতটুকু রয়েছে। আশা করি চুলকানিতে নিম পাতা ব্যবহার করবেন কিভাবে তা জানতে পেয়েছেন। 

নিম পাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

নিমপাতা ব্যবহারের ফলে ফর্সা হওয়া যায়। আপনার অনেকে হয়তো জানেন না নিম পাতা ব্যবহারক হলে ত্বকের কতটা উপকার হয়। আদিমকাল থেকে রূপচর্চার জন্য নিম পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে। এই নিমপাতা দিয়ে খুব সহজে ত্বক ফর্সা করা যায়। এছাড়ায় নিমপাতা আপনার ত্বকের মশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। যদি আপনার ত্বকের বিভিন্ন দাগ হয়ে থাকে বা ব্রণ বা ত্বকের বিভিন্ন দাগ সেগুলো দাগ নিমপাতা দূর করতে সাহায্য করে। নিম পাতায় প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের কোর্সগুলোকে মুক্ত রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
এর ফলে ত্বকের বয়সের ছাপ কমে এবং তার উজ্জ্বল ও সুন্দর দেখায়। এছাড়া এই নিমপাতা রয়েছে আন্টি ব্যাকটেরিয়াল যা ত্বকের ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত দূর করতে সাহায্য করে। যদি আপনি ত্বক ফর্সা করতে চান তাহলে নিম পাতার ফেসপ্যাক তৈরি করে নিন সে ক্ষেত্রে আপনাকে নিম পাতার বেটে পেস্টতৈরি করে তাকে লাগিয়ে রাখতে হবে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।  তাহলে নিম পাতার সাবান ব্যবহার করতে পারেন।

নিম পাতার ফেসপ্যাক

আমরা অনেকেই বিভিন্ন রকম ফেসপ্যাক তৈরি করে থাকি। কিন্তু কখনো নিম পাতার ফেসপ্যাক তৈরি করা হয় না। অনেক সময় দেখা যাবে বিভিন্ন কাজের ফাঁকে ত্বকের তেমন একটা যত্ন নেওয়া হয় না। এই ত্বকের যত্ন না নেওয়ার কারণে মুখে ব্রণ বিভিন্ন দাগ পড়ে যায়। তাই যদি আপনি নিমপাতার ফেসপ্যাক তৈরি করে তাকে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বকের ব্রণ সহ আরো অনন্য দাগ যে গুলো আছে সেগুলো দূর হয়ে যাবে। এছাড়া ত্বক উজ্জ্বল করতে এবং দাগ মুক্ত রাতের নিম পাতার ফেসপ্যাক খুবই উপকারী। তাই চলুন জেনে আসেন নিম পাতার ফেসপ্যাক কিভাবে তৈরি করা যায়।

প্রথমতঃ নিমপাত/টক দই ও বেসন এ প্যাক বানানোর জন্য প্রথমে হাফ টেবিল চামচ টক দই ও এক চামচ বেসন এবং এক চামচ নিম পাতার গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর পুরো পেস্ট টুকু পুরো মুখে লাগিয়ে নিতে হবে। এরপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে পরিষ্কার ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি সপ্তাহে অন্তত দুই দিন মুখে ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার ত্বকের ব্রণ খুব দ্রুত দূর করে আপনার ত্বক অনেক উজ্জ্বল করে তোলে।

দ্বিতীয়তঃ নিমপাত/ দুধ/চন্দনের গুড়া প্যাক বানানোর জন্য প্রথমে হাফ চামচ নিমপাতা বাটার পেস্ট এক চামচ চন্দনের গুড়া ও এক চামচ দুধ একসঙ্গে মিশ্রণ করে একটা পেস্ট  তৈরি করতে হবে। ভালো করে পুরো মুখে পেস্টি লাগিয়ে নিতে হবে। এভাবে করে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এতে করে ত্বক মুসলিম রাখতে সাহায্য করে।


নিমপাতা বেটে মুখে দিলে কি হয়

আমরা অনেকেই নিমপাতা ব্যবহার করে থাকি। তবে মুখে দিলে কি হয় এটা অনেকেই জানিনা। নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। আর এই নিম পাতা ত্বকের ব্রণ ব্লাকেট মত ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে বেশ ভালো সহায়তা করে। অতিরিক্ত তেল মুখের থেকে দূর করতে সাহায্য করে এই নিম পাতা। ত্বকে লমকূপে ময়লাগুলো রয়েছে সেগুলো পরিস্কার করতেও বেশ ভালো সাহায্য করে এই নিমপাতা।
ত্বকের কোন সমস্যা হলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। সকল মানুষের ত্বক এক রকম হয় না। নিম পাতা আপনার ত্বকের জন্য উপকার নাও হতে পারে। তোকে কোন সমস্যা থাকলে নিম পাতা ব্যবহার করার আগে পরীক্ষা করে নিন। ত্বকে লাগিয়ে রাখবেন না। এতে ত্বকে জ্বালাপোড়া বা লাল লাল ভাব দেখা দিতে পারে।

 পেট এবং হজমের জন্য নিম পাতার উপকারী

নিমপাতা পেটের সমস্যার জন্য একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এটি হজম শক্তি বাড়ায় এবং অন্তর পরিষ্কার রাখে। নিম পাতা খেলে এবং অম্বল দূর করে। অম্বল সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। নিম পাতার রস পান করলে হজম শক্তি উন্নত হয়। নিমপাতা অন্তকে ক্ষতিকারক পরজীবী ধ্বংস করে এবং অন্তত সুস্থ রাখে। সকালে নিম পাতার রস খাওয়া অনেক উপকারী।

নিম পাতা প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এতে করে শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকারক জীবাণু ধ্বংস করে। সপ্তাহে দুইবার খেলে অনেক উপকৃত হবেন। অনেকেই নিম পাতা গুড়া খেতে পারেন না সে জন্য নিম পাতা ঘুরার সাথে মধু বা চিনি মিশিয়ে খেতে পারেন। আবার নিমপাতা যদি চিবিয়ে খান এ তো অনেক উপকার রয়েছে।

ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে নিম পাতার ভূমিকা

নিম পাতা শুধু শরীরের চুলকানি দূর করে না ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিম পাতা ভূমিকা অনেক বেশি। নিম পাতা রক্তের শর্করা মাত্র নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এছাড়াও রক্তের নালিকে প্রসারিত করে রক্ত সংগ্রহ উন্নত করে। ভালো ফল পেতে নিমের প্রতি পাতার রস প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পান করুন। সকালে খালি পেটে পাঁচটি গোলমরিচ ও দশটি নিমপাতা বেটে খেলে তা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস এর ক্ষেত্রে মানুষ নানা ধরনের টোটকা ব্যবহার করেন। এর মধ্যে নিম পাতা অন্যতম। নিম পাতা গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ যা মূলত তিক্ত ও কসাই রস প্রধান এবং লঘু ও রক্ষক যুক্ত করে। এভাবে করে নিম পাতার রস নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে। আর বেশি সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন।

শেষ কথা/চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম

চুলকানিতে নিমপাতা্র ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আশা করি বুঝতে পারছেন। নিম পাতা শুধু চুলকানির জন্য নয় পাতা খেলে অনেক প্রকার অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চুল ও ত্বকের সমস্যা দূর করতে পারে। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
চুলকানিতে নিমপাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম মেনে কাজ করলে অনেক উপকৃত হবেন। এরকম আরো তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। 

আরো পড়ুনঃচোখে ঝাপসা দেখার ড্রপ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এনি টিপস বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url